মোঃ জহির রায়হান- সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জ জেলা যমুনা নদীর কোল ঘেষে গড়ে ওঠা একটি জনপদ। বঙ্গবন্ধু সেতু উদবোধনের পর এই জেলা দিয়েই যাতায়াত করে উত্তরবঙ্গসহ ২৩ জেলার মানুষ। কিন্তু সঠিক ও দূরদর্শী নেতৃত্বের অভাবে এই জেলাটি উন্নয়ন ও শিল্পায়নের দিক হতে পিছিয়ে পরে।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ঘনিষ্ঠতম আত্মীয় অধ্যাপক ডাঃ হাবীবে মিল্লাতের দক্ষতা, মেধা, দূরদর্শিতা ও পরিশ্রমের ফলে অবহেলিত সিরাজগঞ্জ হতে চলেছে সারা বাংলা উন্নয়নের রোল মডেল।
ক্যাপিটাল ড্রেজিং করে নদী ভাংগন রোধ, ক্রসবার নির্মান করে ফসলী জমি উদ্ধার, বন্ধ হয়ে যাওয়া কওমী জুট মিল চালু করে হাজার হাজার বেকার শ্রমিকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি,মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠা, মেরিন একাডেমী প্রতিষ্ঠা, ইকোনমিক জোন ও বিসিক শিল্প পার্ক প্রতিষ্ঠা, কামারখন্দের ঐতিহ্যবাহী হাজী কোরপ আলী কলেজ জাতীয় করন, কামারখন্দে ফায়ার ব্রিগেড ও সিভিল ডিফেন্স ষ্টেশন নির্মান, শেখ রাসেল শিশু পার্ক নির্মান, মুলিবাড়ি হতে নলকা পর্যন্ত রাস্তাকে চারলেনে রুপান্তর সহ বিভিন্ন কাচা রাস্তা পাকা করন, প্রয়োজনীয় স্থানে প্রত্যাশিত ব্রীজ, কাল ভার্ট নির্মান এবং বিভিন্ন স্কুল কলেজের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে অধ্যাপক ডাঃ হাবীবে মিল্লাত সিরাজগঞ্জ কামারখন্দ এলাকার জনগনের মনোযোগ আকর্ষন সহ নৌকা প্রতীকের প্রতি সবার নজর কেরেছেন।
সপ্তাহের দুই থেকে তিন দিন এলাকায় অবস্থান করে প্রতিটি ইউনিয়ন ও প্রতিটি ওয়ার্ডে যেয়ে মত বিনিময় করে জনগনের আশা আকাঙ্ক্ষার কথা শুনে তা বাস্তবায়ন করেছেন। কোনাবাড়ি এলাকার কৃষক আব্দুল হামিদ বলেন – ” মিল্লাত মুন্না ভাই কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী, যখন ইচ্ছা তখন যে কোন প্রয়োজনে আমরা তার নিকট যেতে পারি যা ইতিপুর্বের উক্ত আসনের কোন এমপির নিকট পারি নাই”।
রঘুনাথপুর গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সানোয়ার বলেন – ” অধ্যাপক ডাঃ হাবীবে মিল্লাত মুন্না ভাইয়ের উন্নয়ন ও জনগনের সাথে কার আন্তরিক সম্পর্কই তাকে আসন্ন নির্বাচনে বিজয়ী করবে”।